উদ্বাসিত মান্দাস
ব্রাত্য বসু
পূর্ববর্তী উপন্যাস ‘দ্যূতক্রীড়ক’-এ ব্রাত্য বসু আমাদের অবগাহন করিয়েছিলেন এক নিয়তিতাড়িত শিল্পীজীবনের গভীরে। শিশির ভাদুড়ির জীবনের প্রথম চল্লিশ বছর এবং সেইসঙ্গে প্রোথিত ছিল বাংলা রঙ্গালয়ের এক চলমান কালবিবরণী। এই উপন্যাসে সেই জুয়াড়ি জীবনের ভেলায় চেপে বাকি তিরিশ বছরের অনিবার্য তরঙ্গে ক্রমাগত অনিশ্চিত আরোহণ-অবরোহণ করি আমরা। শেষপর্যন্ত এই বাজিগর কি জীবনের শেষ খেলায় জিততে পারলেন? আধুনিক ও বদলে যাওয়া সময়ের বাস্তবতার বিপরীতমুখী স্রোতে তিনি কি ভেসে উঠতে পারলেন? নাকি সময় তার অমোঘ নিয়মে তাঁকে অবাঞ্ছিত ও বাতিল করে দিল? এই উপন্যাসে লেখা প্রত্যেক বাঙ্ময় পঙ্ক্তির মাঝে লেখকের নীরব ও গভীর অবলোকন এই প্রশ্নগুলোকে নিয়ে নাড়াচাড়া করে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি