আবার তিনটি মেডিকেল থ্রিলার
ইন্দ্রনীল সান্যাল
দীপশিখা মুখার্জি বেঙ্গল মেডিকেল কলেজের ময়না তদন্তের ডাক্তার। তিনটি আলাদা তদন্তের স্বার্থে তার কাছে আসে কলকাতা পুলিশের অফিসার বরুণ সরকার।
‘অন্ধকারে দীপশিখা’ উপন্যাসে বেঙ্গল মেডিকেল কলেজের একের পর এক ডাক্তারি ছাত্রছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটছে। সংবাদ-মাধ্যম ও সমাজ-মাধ্যম বলছে এগুলি সিরিয়াল কিলিং।
‘গভীর জলের মাছ’ উপন্যাসে কলকাতার মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ‘মনোময় ফাউন্ডেশান’-এর মনোচিকিৎসক এবং গবেষক অনির্বাণ সেন কর্মক্ষেত্রে খুন হয়েছেন মাথায় হাতুড়ির আঘাতে। খুনি ওই কেন্দ্রে উপস্থিত কয়েকজন ব্যক্তির মধ্যে একজন।
‘দীপশিখার আলো’ উপন্যাসে বেঙ্গল মেডিকেল কলেজের ফরেন্সিক মেডিসিনের স্নাতকোত্তর ছাত্রী শতরূপার মৃত্যু হয় গাড়ি দুর্ঘটনায়, গভীর রাতে। পাশাপাশি, ময়দানের আশেপাশে খুন হতে থাকে ভবঘুরে, নেশাড়ু এবং যৌনকর্মীর সন্ধান করতে থাকা তিনজন মানুষ, যাদের মুখের মধ্যে ঢোকানো রয়েছে ইস্কাবনের টেক্কা, রুইতনের সাহেব এবং চিরিতনের গোলাম। সারা শহর চিন্তিত হরতনের বিবির খুন আটকানো নিয়ে। শতরূপার অস্বাভাবিক মৃত্যু রহস্যের সমাধান নিয়ে আর কেউ চিন্তিত নয়।
রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও পারিবারিক চাপ সামলে দীপশিখা-বরুণ জুটি কী ভাবে তিন রহস্যের সমাধান করে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি