অপর ভাষা
দেবেশ রায়
মুখের কথা নিয়ে ও লেখার ভাষা নিয়ে যখন উনিশ শতকের প্রথম সিকিভাগ থেকে তর্ক শুরু হয়, তখন ভাষার কুল মর্যাদা রক্ষাই ছিল দায়। সেই দায় মেনে বঙ্কিমচন্দ্র বাংলার জাতভাগ করেন– সাধু এবং অপর। এই বিভাজনে ন্যায়শাস্ত্রীয় ভুল খোঁজা যায়। তা হতে পারত সাধু ও অসাধু, লেখার ও মুখের, ভদ্র ও অভদ্র, নিজস্ব ও অপর। কিন্তু সাধু বলতে বোঝানো হত শিষ্ট বা উচ্চবর্ণ বা এলিট। তাই অপর বলতে অনুচ্চবর্ণ, অনেলিট, ভালগার, পপুলার। সেই অপর ভাষাকে কীভাবে বুঝলেন দেবেশ রায়?
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.