যুগ, স্থান বদলালেও ধর্ম আর রাজনৈতিক ক্ষমতার মিথোস্ক্রিয়তার পরিবর্তন আদৌ কি সম্ভব? বা পরিবর্তনের কোন ঢেউ আপনারা কখনও কি লক্ষ্য করেছেন? পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই অসহিষ্ণুতার কাহিনি পাল্লা দিয়ে চড়ছে। সেইসঙ্গে চড়ছে বিন-কলকেয় গাঁজার দম। বিতর্কিত হলেও অনেকেই বলছেন যে পৃথিবীর সমস্ত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার কোরান থেকেই চুরিকৃত। আর সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল অনেকের মতে মহাভারতের যুগেও নাকি ইন্টারনেট ছিল! প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে ধর্মীয় পাগলামো। বিশ্বের নানা প্রান্তে, নানান সময়েই যুক্তিবাদের অস্তিত্ব থাকলেও মানুষ যেদিন ঈশ্বরকে আবিষ্কার করেছিল সেদিনই তার মধ্যে অবিশ্বাসের বীজ বপন হয়ে গিয়েছিল। বিশ্বাসীরা সামাজিক আনুকূল্যপ্রাপ্ত হলেও অবিশ্বাসীদের পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে। এই সমস্ত ঘটনা ভারতবর্ষ থেকে শুরু হয়ে গ্রিস,রোম পার করে মধ্যযুগের আরব, ইরান, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপ হয়ে আবার সেই ভারতবর্ষেই ফিরেছে। কেন্দ্রীয় চরিত্ররা সকলেই ঐতিহাসিক পুরুষ। চিরকাল যুক্তিবাদের পতাকাবাহী হিসাবে থাকা চোদ্দোজন মনস্বীর গল্পই 'চতুর্দশ অশ্বারোহী'-র প্রতিটি ছত্রে লিপিবদ্ধ হয়েছে।
এই ওয়েবসাইটের কার্যকারিতার জন্য আমরা কুকি ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও ওয়েবসাইটের ট্রাফিক সঙ্ক্রান্ত তথ্যের জন্য আমরা কুকির সাহায্য নিই। নিচের বটন ক্লিকের মাধ্যমে আপনি সমস্ত রকমের কুকি ব্যবহারে সম্মতি জানাচ্ছেন।