গদ্যসংগ্ৰহ
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়--যে নামটির মধ্য দিয়ে এক অনিবার্য অভিঘাত ও বিনম্র শ্রদ্ধা জাগে আমাদের মনে।
তিনি তো শুধু কবি নন, কবিকর্মীও। কবি অথচ মাঠে-ময়দানে নেমে তাঁর মতো লড়াকু চরিত্র তো এখন বিরলপ্রায়।
গদ্য তাঁর কবিতা রচনারই পরিপূরক বলে মনে হয়েছে। কারণ একজন কবি কবিতায় তো সব কথা বলতে পারেন না। ফলত, বক্তব্যকে আরও জোরালো করার জন্য তাঁকে গদ্যের আশ্রয় নিতেই হয়।
সব মিলিয়ে গদ্যের সংখ্যা প্রায় ৫০টি।
তিনি যেমন সাহিত্য-শিল্প বিষয়ক গদ্য লিখেছেন, তেমনি লিখেছেন রাজনৈতিক গদ্য।
সমকালকে যেমন তিনি পর্যবেক্ষণ করেছেন তেমনি ভবিষ্যৎও তাঁর কাছে পরিষ্কার। তা আমরা দেখেছি তাঁর গদ্যে।
'আমার নিজস্ব কোনো ঘড়ি নেই'
এই একটি বাক্যে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
নিজের ও সম্পাদিত গ্ৰন্থের সমস্ত ভূমিকা সংকলিত হয়েছে।
তাঁর লেখা সমস্ত বড়োদের গল্প ও ছোটোদের গল্প রাখতে পেরেছি এই সংকলনে। গল্পের পরতে পরতে উঠে এসেছে অন্য বার্তা। আড়াল নিয়েছেন রূপক ও প্রতীকের।
দস্তয়েভস্কির একটি দীর্ঘ লেখার অনুবাদ যেমন আছে তেমনি একটি অগ্ৰন্থিত গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার আছে।
দীর্ঘ ভূমিকায় গৌতম মিত্র বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর গতিপথ নির্ণয়ের প্রয়াস করেছেন।
তাঁর সম্পাদনা এই গ্ৰন্থটিকে ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি