নম্রনদীটি
পল্লব কীর্ত্তনীয়া
‘নম্র নদীটি’-- প্রথম আলোয় দেখা হোক নদীটির তীরে!।।
তিন কিশোরী, যতই বন্ধু হোক তারা, যতই চলুক খুনসুটি, তবু কি উন্মেষদাকে ভাগ করে নেওয়া যায়? দ্বিতীয় বা তৃতীয়জনের ঈর্ষা হয় না বুঝি তার পাশে অন্য দু’জনের কেউ গিয়ে দাঁড়ালে?
অদ্ভুত খ্যাপাটে এক মফস্বলের তরুণ মাস্টার, পড়াতে এসে স্বপ্নের মতো কিছু রঙ ছড়িয়ে দিয়ে যায় তরুণ বুকে বুকে। নিয়ে যায় প্রান্তবাসী মানুষের পাড়ায় না বলা কথা শুনতে, অচ্ছুৎ পৃথিবীকে দেখতে। সেই আলো-মানুষের পাশে গিয়ে ওরাও যেন আলো-কিশোরী হয়ে যায়। তবুও কি নম্র, দিঠি, শর্বরীরা পুরোটা বুঝতে পারে ওকে? তবে তো জীবনকে আরো পুড়তে দিতে হয়। কে আর সেচ্ছা-দগ্ধ হবে বলো? উন্মেষ কি তবে সত্য নয়? ইউটোপিয়া শুধু? কত দূরে সে তখন? কত কোটি মানুষের অরণ্যে দাঁড়িয়ে ডাক দিয়ে যায়... বও নম্র-নদী, বয়ে যাও। বয়ে যাও নদীর সইয়েরা। কান পাতো, বুঝতে পারছো কী বলছে ঐ এনকাউন্টারে ঝাঁঝরা হয়ে যাওয়া অবাধ্য শালবন? ও নদীর মেয়ে, কী বলছে আর জনমের খ্যাপা হাওয়া?
সমসময়ের প্রেক্ষিতে রাজনৈতিক অথচ আদ্যন্ত প্রেমের এই কাব্যোপন্যাস আপনাকেও দাঁড় করাবে সত্যের মুখোমুখি! নাকি ইউটোপিয়ার?
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি