নিঝুমগড়ের ভয়ঙ্কর
অমিতানন্দ দাশ
দুটি মৌলিক গোয়েন্দা গল্প আছে এই সংকলনে; বাকি গল্পগুলি সায়েন্স ফিকশন বা ফ্যান্টাসীর পর্যায়ে পড়ে— হাল্কা হাসি থেকে জমাটি সায়েন্স ফিকশন পর্যন্ত নানা মেজাজের গল্প। তার মধ্যে ‘আদিবাসীদের আদিখ্যেতা’, ‘সভ্যতার আতি-সংক্ষিপ্ত কাহিনী’ ও ‘প্রথম মানুষ’ গল্পের অনুপ্রেরণা এসেছে যথাক্রমে আর্থার সি. ক্লার্ক, জন স্টেইনবেক ও হাওয়ার্ড ফাস্ট-এর গল্প থেকে। ‘খাঁচা আর চাকা’ ও ‘গ্রহাণুপুঞ্জের গভীরে’ গল্পদুটি প্রথম প্রকাশিত হয় “বিস্ময় সায়েন্স ফিকশন’ পত্রিকায়। ‘আদিবাসীদের আদিখ্যেতা’ বেরোয় ‘শুকতারা’-তে। বাকি সব গল্প ‘সন্দেশ’-এ। আরও তিনটি বিদেশী গল্পের ছায়ায় লেখার পথে অনেক বদলে গেছে।
অমিতানন্দ দাশ (১৯৪৭) : জীবনানন্দের ভাই অশোকানন্দ বিয়ে করেন উপেন্দ্রকিশোরের নাতনী নলিনীকে। তাঁদের ছেলে অমিতানন্দ পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হয়ে রেডিও-ফিজিকসে এম.টেক. ডিগ্রি লাভ করেন ও সেমিকন্ডাক্টরের উপর কয়েক বছর গবেষণা করেন। এই সময়ে তাঁর গল্প ও উপন্যাস পত্রিকায় প্রকাশ হতে শুরু করে। “বিস্ময় সায়েন্স ফিকশন” পত্রিকার সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। পেশাগতভাবে তিনি একটি বেসরকারী সংস্থায় কাজ করেন ও ডাইরেক্টর পদে পৌঁছন। পরে তিনি নিজের ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৯২ তে অশোকানন্দের মৃত্যুর পর তিনি “নিউ স্ক্রিপ্ট” প্রকাশনা সংস্থার ভার গ্রহণ করেন। তখন থেকে তিনি “সন্দেশ” প্রকাশনার সঙ্গে যুক্ত আছেন ও তাঁর গল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ নিয়মিত “সন্দেশ”, “শুকতারা”, “কিশোর ভারতী” ইত্যাদি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.