অমাবস্যার চাঁদ 

প্রবাল ব্যানার্জী 

প্রচ্ছদ সন্তু কর্মকার 

ছটাই ও পিন্টু বৈকুন্ঠপুর মহা-শ্মশানের দুই সরকারি ডোম। তাদের রোজকার সাধারণ জীবনে একদিন উত্তাল ঢেউ আসে যখন শেখর সাঁতরা তাদের এক নতুন কাজের প্রস্তাব দেয়। সেই কাজে পয়সা প্রচুর, কিন্তু ঝুঁকিও কম নয়। তারা কি রাজি হবে সেই কাজ করতে?

ডাঃ পাল নীলগঞ্জ সদর হাসপাতালের সিনিয়র সার্জেন। তাঁর স্বপ্ন নিজের একটা নার্সিং হোম বানানোর। কিন্তু স্বাস্থ্য দপ্তর কিছতেই তাঁকে ক্লিনিকাল এস্ট্যাব্লিশ্মেন্ট লাইসেন্স ইস্যু করছে না। শেখর সাঁতরা আসেন তাঁকে হেল্প করতে। কিন্তু তার বদলে তাঁর কিছু কাজ করে দিতে হবে ডাঃ পালকে। কী সেই কাজ?

ডাঃ অতনু খুব নাম করেছে আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তানহীন দম্পতিদের সন্তান লাভের সুযোগ করে দিয়ে। ডাঃ পাল আর তাঁর সহধর্মিণী আবার ডাঃ অতনুর পেশেন্ট। অতনুর বিয়ে ঠিক হয় তমা গুহর সাথে, তমা গুহ আবার সদর হাসপাতালের একজন দক্ষ নার্স। কিন্তু অতনুর মায়ের কিছু শর্ত আছে বিয়েতে, কী সেই শর্ত?

২০০৬-০৭ সালে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী জেলা গুলিতে ডেঙ্গুর প্রভাবে প্রচুর সাধারণ মানুষ মারা যায়। এই ঘটনা কি শুধুই প্রাকৃতিক, নাকি এর পিছনে আছে গভীর কোন ষড়যন্ত্র? 

।