রতিসুখসারে
অরুণাংশু ভট্টাচার্য প্রণীত দীর্ঘকবিতাগ্রন্থ
প্রচ্ছদ : রাজকুমার রায়চৌধুরী
এই লেখার কোনও প্রবেশক হয় কিনা, জানা নেই। কখনও ভাবি নি, এই আখ্যান রচিত হবে। এটি যে একান্ত আমার রচনা, তাও নয় বোধকরি। নীরা আমার রক্তে খেলা করে। তার রক্তে একইরকমভাবে আমিও বাস করি। যে-অনন্ত সময়ের প্রেক্ষাপটে রাধাকৃষ্ণের অপার লীলা, যে-অঞ্জনঘন মায়ায় হ্লাদিনী লালিত হতে থাকে মল্লারে, সঞ্চারিত হতে চায় নীরা ও অভির শরীরমন-অতিরিক্ত এক নিরাকার প্রণয়-অভিমুখে, তাকে ধরতে পারি, এমন সাধ্য নেই। অথচ, নীরাই সেই বজ্রমণি, যার গুচ্ছকেশে রচিত হয় সর্বসেরা অভিজ্ঞান। অভির প্রতিটি কোষে নিরন্তর জন্ম নিতে থাকে শ্রীবার্যভানবীর জ্যোৎস্নাচিহ্ন। তবুও কবেকার বাস্তব যেন; যা সপ্তপদীতে অ-পরিণত বলে কতই না তুচ্ছ আক্ষেপ! যা কালান্তরে অবভাসিত হয় চমৎকারে। এটি সেই চমৎকারেরই গল্প।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি