কুশীনগরের রাজকাননে ভগবান বুদ্ধের নশ্বর শরীর সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হওয়ার আগেই প্রবল বর্ষণে নিভে গেল আগুন। কিছু অস্থি ছিল অর্ধদগ্ধ, তার অধিকার নিয়ে রাজন্যবর্গের মধ্যে তুমুল সংঘাত সৃষ্টি হয়। অজাতশত্রু এসে শান্ত করেন সকলকে এবং কোনও অজানা স্থানে অস্থিসকল রেখে দেন। ভিক্ষু ক্ষেম শাস্তার ভস্ম সংগ্রহ করতে এসে পেলেন একটি বস্তু। ভগবান বুদ্ধের বাম চক্ষু দন্ত! সেটিই তাঁর ‘শেষ চিহ্ন’। এই চিহ্ন নিয়ে ভিক্ষু ক্ষেম রওনা হলেন কলিঙ্গ নগরীর দিকে।… আর তার সঙ্গেই শুরু হল এক আশ্চর্য পরিভ্রমণ।…
ইতিহাসের কষ্টিপাথরে যাচাই করা ধর্মগ্রন্থ নয়, ‘শেষ চিহ্ন’ ইতিহাস আশ্রিত এক উপন্যাস, যা হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্তের কলমের মুনশিয়ানায় অসংখ্য ঘটনার ঘনঘটায় আলোড়িত এক রোমাঞ্চকর আখ্যান হয়ে উঠেছে।
বৌদ্ধ শাস্ত্র ও পালি সাহিত্য গবেষক ডঃ সুমন পাল ভিক্ষু উচ্ছ্বসিত, ‘উপন্যাসটির পরিকাঠামো ও ভাষা বিন্যাসের সরলতায় মুগ্ধ ও বিস্মিত হতে হয়।…এই উপন্যাসটি সকল স্তরের পাঠক সমাজের কাছে আদরণীয় হয়ে উঠুক।’
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.