ভজদা ও ক্যাকলাসপুর
বিমান পণ্ডা
সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,
জনম দুখিনীর ঘর।
কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি
তবু তার আঁচলের হাওয়া আজ ও আমার নিভৃতে ...অরুন মিত্র
এক কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ভজনা ভুলতে পারেন না তাঁর জন্মভূমি ক্যাকলাসপুর নামের অখ্যাত গ্রামটিকে। ক্যাকলাসপুরের সঙ্গে তাঁর নাড়ীর টান। নাগরিক চাকচিক্য আর বিলাস বৈভব পূর্ণ গতিময় জীবনের চেয়ে তাঁর চের ভালোলাগে অখ্যাত ক্যাকলাসপুরের অলস জীবন ধারা। তাই ছুটিছাটা পেলেই চলে আসেন গ্রামে। রিটায়ারমেন্টের পর সিদ্ধান্ত নেন পাকাপাকিভাবে থাকবেন ক্যাকলাসপুরেই। দু চারদিন থেকেই বুঝতে পারেন, তাঁর শৈশব কৈশোরের ক্যাকলাসপুর আর নেই। যুগের হাওয়ায় বদলেছে গ্রাম। গ্রামীণ জীবনে মিশেছে নানান জটিলতা। অপরাধ আর অশিক্ষার গরল বিষিয়ে দিচ্ছে ক্যাকলাসপুরের মাটি। তাঁর প্রিয় গ্রামের এহেন অবনমনের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু হয় ভজদার। এই অসম লড়াইয়ের আলেখ্যই এই উপন্যাস।
সূচিপত্র
————
পূর্ব কথা
————
ভজদা ও ক্যাকলাসপুর
বিরডাঙার হাটে
শ্রাবণ সন্ধ্যেবেলা
অফিসে ভজদা
মহাষষ্ঠী
মহা সপ্তমী
মহাষ্টমী
মহা নবমী
যেকোনো
শুভ বিজয়া
একটি যাত্রাপালা এবং....
------
উত্তর কথা
————
ইউরোপে ভজদা
আবার ক্যাকলাসপুর
অথঃ শিক্ষা ঘটিত
আবার বীর ডাঙার হাটে
কোনো এক জোৎস্না রাতে
মাঝরাতে কথোপকথন
ওয়ার্ল্ড কাপে ক্যাকলাসপুর
সেদিন সকাল বেলা
মাঠ চুরি
মধুশালা
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি
Boier Haat™ | © All rights reserved 2024.