যখন কথা বলে বুদ্ধ
(সোমদা সিরিজের - মূর্তি চুরির নেপথ্যে)
দীপ মাহান্তী
কয়েকবছর প্রেমপর্বের পর ২০২২ সালের জুলাই মাসে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলো ঋক ও মিঠি। মধুচন্দ্রিমায় কাশ্মীর যাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও শেষমেষ মধুচন্দ্রিমার নামে মেঘালয়ের পাহাড় ট্র্যাকিং করে ফিরে এলো দুজন। কিন্তু কাশ্মীর যেন এক অমোঘটানে টানছিল এই দম্পতিকে। সেইভাবে টানছিল এক অজানা রহস্য। আসলে যেখানে সোমদার নাম থাকে সেখানে রহস্য থাকবে না তাই বা কী করে সম্ভব। উপহার হিসেবে কাশ্মীরের টিকিট কেটে দিয়েছেন সোমদা।
শেষমেষ গুলমার্গ পৌঁছালো দুজনে। অগ্রিম বুকিং থাকার সুবাধে উঠেছিল হোটেল খালিদ এ। ঠিক আগামীদিন সকালে হোটেলের হলরুম থেকে চুরি হয়ে যায় শাক্যমুনি বুদ্ধের মূর্তি। চারদিকে থেকে বন্ধ হলরুমে ভেতরে কাঁচের বাক্স ভেঙে চুরি করে মূর্তিটি।
প্রশ্ন ওঠে কে করল চুরি? কীভাবে করল চুরি? কখন করল চুরি?
তার চেয়েও বড় প্রশ্ন ওঠে একজন ভিন্নধর্মী হোটেল মালিকের কাছে শাক্যমুনি বুদ্ধ কেন? কী এই বুদ্ধের গল্প? কোথায় পেলেন এই মূর্তি?
বোধি বৃক্ষের তলায় বসে হাঁড় কঙ্কাল বেরিয়ে থাকা এক বুদ্ধ মূর্তি।
প্রশ্ন ওঠে কীভাবে হবে এই রহস্য সমাধান? ঋক ও মিঠি পারবে এই রহস্য সমাধান করতে? নাকি শেষমেষ সোমদা…….
এই উপন্যাস শুধু রহস্য উপন্যাস নয়,সাথে আছে আরো অনেক কিছু। এক নতুন ধরণের লেখনশৈলী ব্যবহার করেছেন লেখক। হয়তো কারো চেনা অথবা অচেনা সেই লেখকশৈলী।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি