মরুনির্ঝর
সূর্যনাথ ভট্টাচার্য
প্রচ্ছদ : সৌজন্য চক্রবর্তী
তথাগত বুদ্ধের মহাপ্রয়াণের পর শতাধিক বর্ষ অতিবাহিত। মগধের সিংহাসনে নন্দবংশের ইন্দ্রিয়াসক্ত অযোগ্য রাজা ধননন্দ। ধননন্দের ভ্রষ্ট জ্ঞানসভায় অপমানিত হয়েছিলেন এক মেধাবী ব্রাহ্মণ। সেই জ্ঞানসভাতেই এক ভীষণ সংকল্প নিয়েছিলেন ব্রাহ্মণ— নন্দবংশের সমূলে উচ্ছেদ। তাঁর প্রয়াসে অতঃপর আর্যাবর্তের রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত হয়েছিলেন জনৈক নামগোত্রহীন যুবক, চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
মরুনির্ঝর। এই রাগিণী সুরে সুরে বহন করছে মানুষের চিরন্তন বিরহবিলাপ। সুররাজ্যের সেই অমরাবতী নির্মাণ হয়েছিল মরুধর ও নির্ঝরিণী নামে দুই মানুষ-মানুষীর মিলনে। কীভাবে এই রাগিণী জড়িয়ে গেল মহাকালখণ্ডের মহাসন্ধিক্ষণে নন্দ-মৌর্য রাজনৈতিক পালাবদলের ঘটনাপ্রবাহে? মহাকালের মন্দিরায় কীভাবে বেজে উঠল হিংসা, বিদ্বেষ, সংঘাত, প্রেম ও সুরের আশ্চর্য সংগীত!
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি