বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায় স্মারকগ্রন্থ

(0 পর্যালোচনা)

লিখেছেন:
সম্পাদিত

দাম:
₹700.00

পরিমাণ:

মোট দাম:
শেয়ার করুন:

বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায় স্মারকগ্রন্থ

১২৫তম জন্মবর্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি

সম্পাদনা: রামকৃষ্ণ দে ও চন্দন সরকার

বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায় (১৮৯৮ – ১৯৭৪) মুক্তিসংগ্রামী চারণকবি, দেশব্রতী ও সাংবাদিক। জন্ম পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরে। ১৯২০-২১ খ্রিস্টাব্দে বি. এ. পড়ার সময়ে অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান ও নদিয়া জেলা কংগ্রেসের সম্পাদক। জীবনের প্রথমদিকে সুভাষচন্দ্র, হেমন্তকুমার সরকার ও কবি নজ়রুলের অনুসারী হলেও, রাজনৈতিক আদর্শে তিনি ছিলেন পরিপূর্ণ গান্ধিবাদী। ১৯২২ ও ১৯২৩-২৪-এ কারাদণ্ড। রবীন্দ্রনাথের আহ্বানে ১৯২৪-২৫ সালে শান্তিনিকেতনে শিক্ষকতা করেছেন। কর্মজীবনে পেশা ছিল সাংবাদিকতা। বহু পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। ‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকার সহ-সম্পাদক থাকাকালে তাঁর বিখ্যাত কাব্য ‘সব-হারাদের গান’ প্রকাশিত হয়। ১৯৩০-এ কলকাতার সাংবাদিকতার কাজ ছেড়ে লবণ-সত্যাগ্রহ আন্দোলনের সময়ে নদিয়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ ও কারাবরণ। ১৯৩৪-এ ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’য় যোগদান; সাপ্তাহিক ‘দেশ’ পত্রিকার অন্যতম সংগঠক ও প্রথম সহ-সম্পাদক। ১৯৪২-এ আবার আন্দোলনে যোগ দিয়ে এক বছর জেলে কাটান। পরে ‘দৈনিক লোকসেবক’, ‘কৃষক’, ‘ঊষা’ প্রভৃতি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। উত্তরকালে ‘চারণকবি’ হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন। রবীন্দ্রকাব্য ও তাঁর জীবনের একজন বিশিষ্ট সমালোচক, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁর বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। তাঁর রবীন্দ্রনাথ সংক্রান্ত গ্রন্থ ‘বিদ্রোহী রবীন্দ্রনাথ’ ১৯৩২ সালে ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত করে। দেশের প্রথম ও দ্বিতীয় সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন। ১৯৪৪ থেকে কৃষ্ণনগরের ‘শ্রীরামকৃষ্ণ পাঠাগার’ নামক সংস্থার মাধ্যমে সমাজ-গঠনমূলক কাজে আত্মনিয়োগ করেন। পরবর্তীকালে নদিয়া জেলার বড় আন্দুলিয়ার পল্লি-পরিবেশে আমৃত্যু গঠনমূলক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার কাজে লিপ্ত ছিলেন। সমাজ-সংগঠক ও শিক্ষাব্রতী হিসাবে লোক সেবা শিবির স্থাপন করেন।

এই বইয়ের জন্য এখনও কোন পর্যালোচনা নেই

বই সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা (0)

প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য

অন্যান্য প্রশ্নাবলী

কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি

Boier Haat™   |   © All rights reserved 2024.